একজন রাজা ছিল যার কাছে একটা খুব অশান্ত ঘর আছে সেই রাতে থাকা কেউ এসে ঘোড়াটাকে কন্ট্রোল করতে পারছিল না অনেকে চেষ্টা করেছিল কিন্তু কেউই সফল নয় তোরা যা ঘোষণা করে দেশে ঘোড়াটাকে যে কন্ট্রোল করতে পারবে তাকে 10 গ্রাম অহর উপহার দেয়া হবে অনেকেই ঘোড়াটাকে ট্রেনিং দেয়ার চেষ্টা করে কিন্তু আলটিমেটলি কেউই সফল হয়নি কেউ চার অক্ষরে উত্তেজনাটা তাকে পিঠ থেকে ফেলে দেয় এদিক ওদিক দৌড়ায় না কারো পক্ষেই সম্ভব হয় তা কোন রাজ্য থেকে একটা ছেলে এসে বলে ।
আমি ঘোড়া ডাকে কন্ট্রোল করে দেখাবো রাজা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে এত মানুষ কেউ যেতে পারল না তুমি বলছ তুমি সেটা করে দেখালো হ্যাঁ আমি নিশ্চিত ভাবে বলছি যে আমি ঘরে টা কে কন্ট্রোল করে দেখাবো কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে সেটা হলো আমি ঘোড়াটাকে আস্তাবলের ট্রেনিং দিতে চাই আপনি সৈন্যদের দিয়ে ঘোড়ার আস্তাবল অব্দি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে রাজি হয়ে গেল আর ঘোড়াটাকে ছেলেটার গ্রামের রাস্তা বলে দিন এরপর কয়েক মাস কেটে গেল কিন্তু ছেলেটার করে তাকে নিয়ে আর ফিরে এল রাজা অপেক্ষা করে করে একসময় ভাবল ঘোড়াটা নিশ্চয়ই ছেলেটার আস্তাবল থেকে পালিয়ে গেছে তাই ছেলেটাকে নিয়ে আসতে পারেন আর বন্ধুদের সঙ্গে বসে হাসা হাসি করতে লাগলো ।
এতো মানুষকে কন্ট্রোল করতে পারলো না তাকে নাকি সামান্য ছেলেটা কন্ট্রোল করবে কাকতালীয়ভাবে ঠিক সেইদিনই রাজা বিকেলে হাঁটতে বেরিয়ে দেখতে পেল দূর থেকে ছেলেটা সেই ঘোড়ার পিঠে বসে আছে আর ঘোড়াটা খুব শান্তভাবে কোনরকম প্রবলেম ক্রিয়েট না করে তাকে পিঠে বসিয়ে নিয়ে আসছে রাজা নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা কি করে সম্ভব হলে করতে পারছিলাম না ভিডিওটা চেষ্টা করতাম তারপর আমিও পড়তে শুরু করলাম ওর পাশে বসে আমিও খেতাম শান্ত হয়ে বসে থাকতো আমি ওর পাশে শান্ত হয়ে বসে থাকতাম এভাবে চলার পর হোয়াৎসঅ্যাপ আমাকে নিজের বন্ধু ভাবতে শুরু করলো ঘোড়ার পিঠে চেষ্টা করলাম হলো না আরো সেটাকে ফেলে দিই কিন্তু বেশ কয়েকদিন পরে দাড়িয়ে গেল আর পরে সেটাকে ফেলে দিত তারপর আমাকে ফেলে দিত না কিন্তু আমাকে পিঠে বসে কোথাও যেতো ।
কিন্তু আর কিছুদিনের চেষ্টার পরেও আমাকে পিঠে বসে এদিক ওদিক নিয়ে যেতেন আক্রান্ত হয়েছিল সেটা হলো তারা ঘোড়াটাকে প্রথম দিন থেকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করেছিল তারা কখনোই ঘোড়াটার বন্ধু হয়ে উঠতে পারেনি শুধুমাত্র বন্ধু হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছিলাম তাই কোন দিনে আমার কন্ট্রোল করার চেষ্টা করতে হয় আর সঙ্গে সঙ্গে আমি অনেকটা সময় ধৈর্য ধরেছি ওর স্বভাব পরিবর্তন হওয়ার জন্য আমাদের প্রত্যেকের ভেতরে এরকমই একটা অশান্ত ঘরে রয়েছে যেটা হল আমাদের বোন আর আমরা বরাবরই আমাদের অশান্ত মন কে শান্ত করার জন্য তাকে প্রথম দিন থেকেই কন্ট্রোল করার চেষ্টা করে তবে বন্ধুর মত বুঝতে চাই না বলতে চাই না যে আমাদের বোন যেগুলো যেগুলো করছ সেগুলো কেন করছে ।
আমরা চারপাশে তো অনেকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করি কিন্তু কখনো নিজের নিজের ভোট দেওয়ার চেষ্টা করি নিজেকে ভালোভাবে অবজারভেটরি না যে আজেবাজে চিন্তা অশান্তি টেনশন কেন আসছে না জোড় করে আমাদের মাইন্ড কন্ট্রোল করতে যাবো ততই সেটা আমাদের কন্ট্রোলের বাইরে চলে যাবে আপনি খেয়াল করে দেখবেন যে খারাপ চিন্তা ভাবনা গুলোকে বিসর্জন করতে চেষ্টা করো সেগুলি আপনার বেশি করে কি বসবে তাই আমরা যদি মাইন্ড কন্ট্রোল করার চেষ্টা দূরে সরিয়ে মাইনক্রাফট করতে শুরু করে তাকে একজন প্রার্থী হিসেবে বুঝতে চেষ্টা করি দেশে 48 চাই সেটা কি আর তাকে একটু শান্ত হওয়ার তাহলে কিন্তু লিনার চেষ্টাতেই আমাদের মাইন্ড কন্ট্রোল হয়ে যাবে আমার মনে হয় মাইন্ড কন্ট্রোল করার এটা একটা দারুন উপায় ভিডিও টা কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন আর ভালো লাগলো ।
0 Comments
please not spaming!!!!!!