তোমাদের সবার কাছে একটা ছোট্ট রিকোয়েস্ট আজকের পোষ্ঠটা শেষ অব্দি দেখুক কারণ আজকের পোষ্ঠতে তোমরা এমন কিছু মানুষের এক্সাম্পেল শুনতে চলেছে যারা অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়েছে যারা নিজেদের লাইফের এচিভমেন্ট দিয়ে ইম্পসিবেল ইম্পসিবেল এই তিনটে ওয়াড ইউজ করে আমাদের দেখিয়েছে আর এই পোষ্ঠ টা তোমার মধ্যেও এই বিশ্বাস জোগাতে সাহায্য করবে যে তুমি যেটাকে আজকে অসম্ভব বলে মনে করছে সেটাও তোমার কাছে কোনো না কোনোভাবে অবশ্যই সম্ভব আমাদের মায়ের যতক্ষণ না কোন কিছুর প্রমাণ পায় ততক্ষণ ন্যাচারালি সেটাকে বিশ্বাস করতে চায় তাই আমাদের অনেক কিছু ইম্পসিবেল বা অসম্ভব বলে মনে হয় কারো কাছে মনে হয় কারো কাছে গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয় কারো কাছে বড় বিজনেসম্যান হয় বলে মনে হয় ।
কিন্তু আজকের পোষ্ঠটা তোমাদের মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে দেবে কোন কিছুই মনে হবে না অসম্ভব বলে কিছু হয় না যতক্ষণ পর্যন্ত একবারের জন্যও করতে পারি না শুধুমাত্র ততক্ষণ পর্যন্তই সেটা আমাদের কাছে অসম্ভব থাকে আর এই কথাটা একটা নয় হাজারটা প্রমাণ আমাদের সামনে আছে একটা সময় ছিল যখন বড় বড় বিজ্ঞানীরা সম্ভব হয় মেয়েদেরকেও বানিয়েছে তারা ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব নয় কারণ করার চেষ্টা করে গ্র্যাভিটি তাকে আবার নিচে নিয়ে চলে আসবে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত সবাই চলছিল যে সত্যিই অসম্ভব কিন্তু দুজন মানুষ এই পৃথিবীতে জন্ম নিল যারা এটা স্বীকার করতে রাজি হলো না যে কোন কিছুকে ওড়ানো সত্যিই অসম্ভব এই সমস্ত কথা মানতে রাজি ছিল না এমন কোন জিনিস বানাতে পারেনা হাওয়ায় উড়তে পারে 16 বছর 16 বছর পরে তারা প্রমাণ করে দিল যে এটা এয়ার প্লেন আবিষ্কার করে আর যেদিন একবার প্রমাণ হয়ে গেল যে মানুষের তৈরি করা ।
কোন জিনিসকে হাওয়ায় বানানো সম্ভব সেদিন থেকে একের পর এক জিনিস আবিষ্কার হতে শুরু করল আর আজ শুধু এয়ারপ্লেন নয় আমরা মহাকাশে রকেট পর্যন্ত এড়াতে সক্ষম হয়েছি তার মানে এটা প্রমাণ হলো যে যতক্ষণ না প্রথমবারের জন্য কেউ করছে ততক্ষণে সেটা অসম্ভব একবার করে দিলে তারপর আসে তা অসম্ভব থাকেনা ছোটবেলায় বলেছিল যে তুমি কখনো হাটতে পারবে না কারণ তার পোলিও রোগ ছিল কিন্তু তার মা তাকে বলেছিল যে তুমি যদি চেষ্টা করো তুমি শুধু হাঁটতেই নয় দৌড়োতে পারবেন তিনি বলেন যে সেদিন তিনি ডাক্তারের বদলে তার মায়ের কথা বেশি বিশ্বাস করেন আর ডাক্তারের চোখে ছিল অসম্ভব সেটাই একদিন সম্ভব করে দেখালেন pk-333e মায়ের আশীর্বাদ অনেক অসম্ভব কে আমাদের জন্য সম্ভব করে দেয় তার আরও একটা বড় এক্সাম্পল মহান বিজ্ঞানী আলভা এডিসন তিনি যখন ছোট ছিলে একদিন স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে তিনি তার মাকে একটা চিঠি দেন যা তাকে তার টিচার দিয়েছিলে তার মায়ের চোখে জল চলে আসে ।
তিনি বলেন চিঠিতে লিখেছেন যে আপনার ছেলে একজন জিনিয়াস আমাদের স্কুলের শিক্ষকরা আপনার ছেলেকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নয় আপনি ওকে বাড়িতেই পরান তারপর বহু বছর কেটে যায় টমাস আলভা এডিসন একজন মহান বিজ্ঞানী তার মায়ের মৃত্যুর পর তিনি হঠাৎ একদিন সেই চিঠিটা খুঁজে পান তিনি ইমোশনাল হয়ে পড়েন তিনি দেখেন চিঠিতে লেখা আছে আপনার ছেলে একজন মানসিক ভাবে কমজোরি ছাত্র আমরা এমন একজন স্টুডেন্ট কে আমাদের স্কুলে রেখে শিক্ষা দিতে পারব না ওকে আপনি নিজের কাছে রেখে শিক্ষা দিনটা একটুও বিশ্বাস করতে পারেনি যে সে জীবনে বড় কিছু করতে পারে সেই তামাশা আলভা এডিসন একদিন শতাব্দীসেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে একজন হয়ে ওঠে মায়ের আশীর্বাদ অনেক অসম্ভব কে সম্ভব করে দেয় আমাদের চারপাশে অনেক মানুষ আছে যারা তুমি কোন কাজ করতে গেলে বা বড় স্বপ্ন দেখতে গেলে তোমাকে ডিলিট করে দেবে তারা বলবে তোমার দাদা এটা করা সম্ভব নয় তোমার দ্বারা ওটা করা সম্ভব নয় কিন্তু কখনোই তাদের কথা বিশ্বাস করো না তাদের কথায় বিশ্বাস করা মানে নিজের সেই স্বপ্ন তাকে মেরে ফেলার জন্য ।
তাদের হাতে নিজের ইচ্ছে তুলে দেওয়া এই পৃথিবীতে যারা প্রথম কোন জিনিস আবিষ্কার করেছে তারা যদি কারো কথায় কান না দিয়ে নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকতে পারে তাহলে আমি কেন এমন কোন কাজের জন্য নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকতে পারব না যা আমাদের আগে অনেকে করে দেখিয়েছে আসলে আমাদের আর আমাদের স্বপ্নের মাঝে অসম্ভব নামে দেওয়া আছে তার দুটো লেয়ার একটা অন্যের বিশ্বাসের আরেকটা আমাদের নিজের বিশ্বাসের আমাদের স্বপ্নকে সত্যি করতে হলে এই দুটো দেওয়ালি ভেঙে ফেলতে হবে সবার প্রথমে তাকে ইগনোর করতে হবে তারপর নিজের ভেতরে চলে গেলে তাকে ইগনোর করতে শিখতে হবে আর আমরা যদি নিজের সামনে থাকা আমাদের জীবনে থাকা ইম্পসিবল কথাটা নিজের রূপ বদলে i'm পসিবেল হয়ে যায় আমি নীলাদ্রির ছিলাম তোমাদের সাথে পোষ্ঠটা ভালো লেগে থাকলে একটা লাইক দেন ।
0 Comments
please not spaming!!!!!!